ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বিপিএম (বার), পিপিএম দ্ব্যর্থহীন কন্ঠে আবারও ঘোষণা করেছেন, বাংলাদেশ পুলিশের কোন সদস্য কোন ধরনের অপরাধে জড়িত থাকলে কোন ধরনের ছাড় নেই। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ পুলিশের অবস্থান ‘জিরো টলারেন্স’।
গত বৃহস্পতিবার (১৩ জুন ২০২৪ খ্রি.) সময় টিভি-তে প্রচারিত রিপোর্টে কোরবানীর গরুবাহী গাড়ি থেকে পুলিশ সদস্য কর্তৃক অর্থ আদায়ের অভিযোগের প্রেক্ষিতে নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার ওই দিনই (১৩ জুন ২০২৪ খ্রি.) রূপগঞ্জ থানার এসআই (নিরস্ত্র) শেখ নজরুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ পুলিশ লাইন্সের এসআই (সশস্ত্র) মোঃ আসাদুজ্জামান, কনস্টেবল মোঃ নাজির শেখ, কনস্টেবল যুগল মন্ডল এবং কনস্টেবল তানভীর হোসেন আকাশকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
এছাড়া, এ ঘটনা তদন্তে নারায়ণগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম)-কে প্রধান করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির রিপোর্টের প্রেক্ষিতে তাদের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কারো বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ পাওয়া গেলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। কারো বিরুদ্ধে কোরবানীর পশুর হাটে চাঁদাবাজি অথবা কাউকে হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেলে পুলিশ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। অপরাধী যেই হোক তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।