1. my@banglakhobor.online : দৈনিক বাংলা খবর : দৈনিক বাংলা খবর
  2. info@www.banglakhobor.online : বাংলা খবর :
বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৫১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
কুমিল্লা জেলার লাকসাম থানার চাঞ্চল্যকর ক্লুলেস সাইমন (১৭) হত্যার রহস্য উদঘাটন ও মূল আসামী গ্রেফতার ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন জনাব তানভীর আহমেদ চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডিসির শত অনিয়মের পরেও বহাল ভারতে বসে শেখ হাসিনাকে মুখ বন্ধ রাখতে হবে। পিটিআইকে ড. ইউনূস পাচারের টাকায় সামিটের আজিজ খান এখন সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনী মনপুরা-তজুমদ্দিন নৌ রুটে সি-ট্রাক সার্ভিস চালু থাকবেঃ বিআইডব্লিউটিসি চেয়ারম্যান সচিবদের দ্রুত সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় ব্রিটিশ হাইকমিশনার ডায়মন্ড ওয়াল্ডের দিলীপ আগারওয়াল গ্রেপ্তার দলের নাম ভাঙিয়ে অনৈতিক সুবিধা আদায় ময়মনসিংহ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়কসহ ২১ নেতাকর্মীর নামে মামলা

১৩ বছর আগে জয়নুল আবদিনকে মারধরে হারুন ও বিপ্লবের বিরুদ্ধে মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক।
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০২৪

হারুন অর রশীদ ও বিপ্লব কুমার সরকারফাইল ছবি

২০১১ সালে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদিন ফারুককে সংসদ ভবনের সামনে বেদম মারধরের ঘটনায় আজ সোমবার মামলা হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ ও ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকারের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছেন জয়নুল আবদিন ফারুক নিজেই। বেলা আড়াইটার দিকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলাটি করা হয়।

শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সজীব দে বলেন, মামলায় আসামি হিসেবে মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ ও বিপ্লব কুমার সরকারের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তা ছাড়া আরও ২০-২৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১১ সালের ৬ জুলাই সকাল ৭টা ৫০ মিনিটের দিকে হরতালের সমর্থনে ফারুক এবং তৎকালীন সংসদ সদস্য সৈয়দা আশরাফি পাপিয়া, শাম্মী আক্তার, এ বি এম আশরাফ উদ্দিনসহ বিএনপির অন্য সমর্থকেরা মিছিল বের করার চেষ্টা করেন। সেই সময় হারুন ও বিপ্লবের নেতৃত্বে ২০-২৫ জন পুলিশ সদস্য মিছিলে বাধা দেওয়ার চেষ্টা এবং দুর্ব্যবহার শুরু করেন।

এজাহারে আরও বলা হয়, বিএনপি নেতারা পুলিশকে সংযত আচরণ করতে বললে হারুন ও বিপ্লব হত্যার উদ্দেশ্যে লাঠি দিয়ে ফারুকের মাথায় আঘাত করেন। সেই সময় তিনি ন্যাম ভবনের দিকে দৌড়ে হামলা থেকে বাঁচার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু অভিযুক্তরা (হারুন ও বিপ্লব) ফারুককে রাস্তায় টেনে নিয়ে যান এবং তাঁর বুকে পিস্তল ধরে হত্যার হুমকি দেন।

সেদিন যা ঘটেছিল

২০১১ সালের ৬ জুলাই তিনিসহ বিএনপি–দলীয় ১৫-২০ জন সংসদ সদস্য সংসদ ভবনের সামনে মিছিল করার চেষ্টা করছিলেন। তখন তাঁদের বাধা দেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তৎকালীন অতিরিক্ত উপকমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ ও তৎকালীন সহকারী কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার। একপর্যায়ে তাঁদের নেতৃত্বে সংসদ ভবনের সামনে বেদম মারধর করা হয় বিএনপি নেতা ফারুককে।সংসদ ভবনের সামনে বেদম মারধর করা হয় বিএনপি নেতা ফারুককে

মারধরের সময় পুলিশের কয়েকজন সদস্য বিরোধীদলীয় চিফ হুইপকে লাথি মারেন এবং তাঁকে ধরে টানাহেঁচড়া করতে থাকেন। এ সময় ফারুকের গেঞ্জি খুলে ফেলা হয়। একপর্যায়ে পুলিশের হামলায় তাঁর মাথা ফেটে যায়। ফারুকের মাথায় রক্ত দেখে নারী সংসদ সদস্যরা তাঁকে নিয়ে ন্যাম ভবনের দিকে এগিয়ে যেতে চান। এ সময় পুলিশ আবার এগিয়ে এলে ফারুক আত্মরক্ষায় ন্যাম ভবনের দিকে দৌড় দেন। পুলিশ তখন আবার তাঁর পিছু নিয়ে সেখানে গিয়ে ফারুকসহ সংসদ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। পুলিশ ফারুককে চ্যাংদোলা করে পুলিশের গাড়িতে তোলার চেষ্টা করে। এ সময় তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। তখন বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, ফারুকের মাথায় ১১টি সেলাই দিতে হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত