কুড়িগ্রাম চিলমারী উপজেলা, ০১নং রানীগঞ্জ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করলেন আসলাম। আসলাম রানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ড মেম্বার। চেয়ারম্যান মোঃ মঞ্জুরুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রোজেক্ট, সংস্কার স্লীপে কৌশলে প্রোজেক্টের সভাপতির স্বাক্ষর জাল, সব সময় হুমকী ধামকী করা এবং মহিলা সদস্যা বেদনা বেগমের প্রোজেক্ট ফুসলিয় নিজের আয়ত্তে নিয়ে কোন কাজ না করে নিজে-ই প্রোজেক্টের টাকা আত্মসাৎ করে । ২০২২-২০২৩ বর্ষে ০৯ লক্ষ টাকা (আর সি সি), রাস্তার কাজ ০২ লক্ষ টাকা, টি আর ৮০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র বাবদ ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে ০১ লক্ষ টাকা , নলকুপ স্থাপনের ০১লক্ষ ৪০ হাজার টাকা (২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে) সোলার স্ট্রীট লাইট ০৩ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা চেয়ারম্যানের স্বেচ্ছাচারিতার ফলে ধ্বংস হয়ে যায়। এলাকা উন্নয়নের নামে অনুন্নত থেকে যায়। ভিন্ন ভিন্ন কুটকৌশলের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদ উন্নয়নের বদলে নিজেই পকেটে ভরেছেন মর্মে অভিযোগ পত্রে জানানো হয়।
০১ নং রানীগঞ্জ ইউনিয়নের উন্নয়ন প্রকল্পের উন্নয়নের বদলে শুধু শুধু-ই আত্মসাৎ করা হয়েছে মর্মে ভুক্তভোগী বেদনা বেগমের কাছ থেকে জানা যায়। এ ঘটনা সত্য বলে ০৩ং ওয়ার্ড মেম্বার মোঃ আসলাম সত্য বলে দুদক বরাবরে অভিযোগ দায়ের করেন।
চেয়ারম্যান মোঃ মঞ্জুরুল ইসলাম নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান হওয়ায় নিজেই দলীয় প্রভাব দেখিয়ে উন্নয়নের নামে যা ইচ্ছা তাই করেছেন, উন্নয়নের কাজের কাজ কিছুই করেননি। শুধু শুধু দলীয় প্রভাব এবং নিজে দলীয় লোক বলে সব প্রজেক্টের অর্থ লোপাট করেছেন।
প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং এর নীতিমালা অনুকরন ও অনুসরণ কোন টি উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গ্ৰহন না করে সঠিক দায়িত্ব উন্নয়ন লক্ষ্যকে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে মর্মে এলাকার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, একাধিক ব্যক্তিবর্গ জানিয়েছেন। অনেকে সরেজমিনে গভীর তদন্তের দাবী ও জানিয়েছেন।
উন্নয়ন মূলক কাজ না করায় অভিযোগ এর প্রেক্ষিতে চেয়ারম্যানের মুঠো ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মুঠোফোনটিতে ব্যর্থ হই। অভিযোগটি ২৩/০৯/২০২৪ইং এ করা হয়েছে মর্মে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক কার্যালয় সুত্রে জানা যায়।
.