1. my@banglakhobor.online : দৈনিক বাংলা খবর : দৈনিক বাংলা খবর
  2. info@www.banglakhobor.online : বাংলা খবর :
বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ০২:০৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
রাউজান প্রেসক্লাব’র আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে কুড়িগ্রামে আটক-১ ৪০ টাকায় ভারতীয় থ্রি-পিস, ৬৫ টাকায় পাকিস্তানি পাঞ্জাবি আসে দেশে বাড়ির ভেতর থেকে আসছিল কান্নার আওয়াজ, সেদিকে তাক করে পরপর গুলি ভোলায় বন্ধু প্রতিম ছাত্র সংগঠন এবং সাংবাদিক ও প্রশাসনের সম্মানে ইশার ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার নতুন চক্রান্ত শুরু হয়েছে: মির্জা ফখরুল শ্রীমঙ্গলে চোরাইকৃত পিকআপ গাড়িসহ তোফায়েল আটক তামিম ইকবালের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন প্রধান উপদেষ্টা পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম আঙ্গোরপোতা দিয়ে ২০ হাজার টাকা দিয়ে মানব পাচার বিজিবি হাতে আটক

দেশে ৭টি রুটে ইয়াবা ঢুকে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ায় ২৪ ঘন্টা চাহিবামাত্র মেলে

মাহবুব আলম
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৪

দেশে ৭টি রুটে ইয়াবা ঢুকে আর টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ায় ২৪ ঘন্টা চাহিবামাত্র মেলে। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ায় ২৪ ঘন্টা চলে মাদক ব্যবসা। দেশের প্রায় ৪০ ভাগ নগদ টাকা ব্যবহৃত হয় ইয়াবার বাজারেচি। হ্নিত ৭টি রুটে বাংলাদেশে প্রবেশ করে এসব মাদক তারপর ছড়িয়ে যায় দেশের আনাচেকানাচে।

২০২৪ ইং এ মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, অনেকেই এতে করে তাদের প্রতি সাধুবাদ জানিয়েছেন। তবে দুঃখজনক হলেও একথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে ,এদেশের প্রতিটি বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সকল প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে বারবার মাদকের প্রতি জিরো টলারেন্সের কথা শোনা গেলেও, অগণিতবার চিরুনি অভিযান থেকে শুরু করে বিভিন্ন নামে বিভিন্ন অভিযান চালালেও কিছুতেই থামানো যায়নি নাফ নদীর ওপার থেকে আসা ঘোড়ার ওষুধ ইয়াবার মাদকের ফর্মুলায় বাংলাদেশের ২৪ ঘন্টা চলমান দাপুটে ব্যবসা! এদেশের আবাল বৃদ্ধ ভনিতা জানেন ইয়াবা অথবা বাবা নামের কারিশমা! এই মারাত্মক মাদক এদেশের সর্বস্তরের সমাজ ও জেনারেশন ধ্বংসকারী এটা সবার জানা কথা কিন্তু কিছুতেই থামছে না ইয়াবা! বরংচ বেড়েছে এর অবাধে বিস্তার।

উল্লেখ্য যে ,গবেষণায় মিলেছে ইয়াবা বাংলাদেশের জন্য কেবল মাত্র একটি মাদক‌ই নয়, নাফ নদী পার হয়ে আসা ইয়াবা একটা নোংরা রাজনীতিও বটে।

উল্লেখ্য যে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য ইয়াবা ও রোহিঙ্গা সবচেয়ে বড়ো হুমকির কারণ এবং যদিও সর্বজন স্বীকৃত কিন্তু কিছুতেই কিছু করা সম্ভব হচ্ছে না এই ইয়াবা আর রোহিঙ্গা সমস্যার।

অনেক আগেই গবেষণা ও তথ্য অনুসন্ধানে মেলার পর গণমাধ্যম যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছে যে এই মারাত্মক বড়ি ইয়াবা তৈরির মূল উপাদান এম্পিটামিন বাংলাদেশে প্রবেশ করছে চিহ্নিত সাতটি আন্তর্জাতিক রুট দিয়ে কিন্তু কেউ কিছুই করতে পারে নি গত ১৪ বছরের। দূর্বার গতিতে সারা বাংলাদেশে দাপটের সাথে ছুটে চলছে মাদকের ঘোড়া।

অনুসন্ধানে মিলেছে বাংলাদেশ কেন্দ্রিক আন্তর্জাতিক ড্রাগ রুটগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে মিয়ানমার ভিত্তিক কয়েকটি বিচ্ছিন্নতাবাদী উগ্রবাদী মাদক চোরাচালানকারী সন্ত্রাসী চক্র। তথ্য মতে, তারা শুধু বাংলাদেশেই নয়, তারা ভারত, চীন, থাইল্যান্ড, মধ্যপ্রাচ্য সহ বিভিন্ন দেশে ইয়াবা, হেরোইনসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য পাচারে নেতৃত্ব দিচ্ছে।

দীর্ঘ অনুসন্ধানে জানা যায়, এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ভয়ঙ্কর নেশা ইয়াবার মূল উপাদান মেথামফিটামিন বা এমফিটামিনের সবচাইতে নিরাপদ যোগান আসে মিয়ানমারের সান স্টেট থেকে।

তথ্যমতে মাদকের রাজধানী হিসেবে পরিচিত সান স্টেট থেকেই এশিয়া মহাদেশের সবুজ শ্যামল বাংলাদেশ, ভারত, চীন, লাওস এবং থাইল্যান্ডে এমফিটামিনের যোগান আসে। যার মধ্যে সান স্টেট-মান্দাল হয়ে সাতটি আন্তর্জাতিক রুট দিয়ে বাংলাদেশ আসছে অবাধে ইয়াবা কিংবা এমফিটামিন।

অনুসন্ধানে মিলেছে সান স্টেট থেকে ইয়াবা তুয়াঙ্গী-ইয়াঙ্গুন হয়ে নৌপথে সিত্তেই (মিয়ানমার) হয়ে বাংলাদেশের মহেশখালীতে আসছে। একই ভাবে সিত্তেই রুট ব্যবহার করে বরিশাল উপকূলীয় এলাকায় যায় ইয়াবার বৃহৎ চালান নৌপথে । ইয়াবার অপর রুট হচ্ছে মান্দালে-তুয়াঙ্গী-মাগওয়ে-মিনবু-পাদান-সিত্তেই-মংডু হয়ে টেকনাফ। ভারত হয়েও বাংলাদেশে প্রবেশ করে ইয়াবার কিছু কিছু চালান। এ রুটগুলো মধ্যে আছে মান্দালে-সাগাইং
অঞ্চল-মনেয়া-কালে-মোরে (মনিপুর)-আইজল (মিজোরাম)-পানিসাগর-শিলং-করিমগঞ্জ হয়ে সিলেটের জকিগঞ্জ সীমান্ত। শিলং-শিলিগুড়ি-মালদা হয়ে যশোর এবং সাতক্ষীরার তিনটি রুট ব্যবহার করে থাকে মাদক মাফিয়ারা।

তথ্যমতে, সান স্টেট থেকে এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ইয়াবা পাচারে জড়িত মিয়ানমারভিত্তিক সাতটি সন্ত্রাসী গ্রুপ। যার মধ্যে রয়েছে-সান স্টেটভিত্তিক বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপ ইউনাইটেড স্টেট আর্মি (ইউডাব্লিউসিএ), আরাকান আর্মি, মিয়ানমার সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রিত মিলিশিয়া বাহিনীসহ কয়েকটি চক্র।

আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার মতে, সান স্টেট থেকে প্রতিবছর এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ইয়াবা, হেরোইনসহ নানান ধরনের মাদক পাচার হয়। যার বার্ষিক বাজার মূল্য ৬১ বিলিয়ন ডলার।

ওয়ার্ল্ড ড্রাগ রিপোর্ট-২০২১ অনুযায়ী গত এক বছরে বাংলাদেশে ২৭৪০ কেজি মেথ, ৩২৩ কেজি হেরোইন জব্দ করা হয়। মিয়ানমারে ১৯ হাজার ২১১ কেজি মেথ, ৬৯০ কেজি হেরোইন জব্দ করা হয়। ভারতে ১৬২৫ কেজি মেথ, ১৪৯ কেজি এমফিটামিন, ৩২৩১ কেজি হেরোইন, চীনে ২৫ হাজার ১০২ কেজি মেথ, ৬ হাজার ১৩৬ কেজি হেরোইন, থাইল্যাণ্ডে ৫৩ হাজার ১৯৩ কেজি মেথ এবং ৭২৩ কেজি হেরোইন জব্দ করা হয়।

বিভিন্ন সংস্থার দেওয়া তথ্যমতে, জব্দ করা এসব মাদকের সিংহভাগেরই উৎস ছিল মিয়ানমারের সান স্টেট। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র বলছে, ইউরোপ-এশিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ইয়াবা পাচারের রুট হিসেবে দেশের বিমানবন্দরকে ব্যবহার করছে মাদক পাচারকারীরা। ইয়াবা পাচারের সঙ্গে জড়িত বেশ কয়েকটি সিন্ডিকেট কাজ করছে। বিমানবন্দর দিয়ে বিভিন্ন প্যাকেটের আড়ালে পাচার হচ্ছে ইয়াবার চালান।

বাংলাদেশ থেকে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাদক পাচারের সময় কিছু চালান আটকও করা হয়েছে।

গত ২৬ মে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে নেদারল্যান্ডস থেকে আসা এলএসডির ২০০টি ব্লক আটক করা হয়। ডাক বিভাগের ঢাকা জিপিওতে যুক্তরাষ্ট্রগামী ২ হাজার ৪০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।

ওদিকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মতেও, কুখ্যাত সংঘবদ্ধ ট্রান্সন্যাশনাল মাদক অপরাধচক্র Sham Gor বা The Company সহ অন্যান্য চক্র এবং মিয়ানমার সরকারের পক্ষ-বিপক্ষে থাকা বিভিন্ন জাতিগত দল ও গোষ্ঠী বিভিন্ন অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করে ইয়াবা এবং ক্রিস্টাল মেথ উৎপাদন ও পাচার করে। তারা পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ইয়াবা পাচার করে। মূলত গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল বা মেকং অঞ্চলের মিয়ানমারের সান স্টেট থেকে ইয়াবা বা ক্রিস্টাল মেথ বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমারের বিনা বাধায় চলে আসছে।

এ বিষয়ে সাংবাদিকদেরকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অপরাধ ও পুলিশ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, মাদকগুলোর কাস্টমার বিদেশি নাগরিক নয়, আমাদের দেশের নাগরিকের জন্য মাদকগুলো আসছে। যুবসমাজ মাদক সেবন করছে। এ মাদক সেবনকারীদের অন্যদিকে ধাবিত করতে পারলে আমাদের পরিবার ও সমাজ রক্ষা পাবে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও মাদকাসক্তির জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। যেসব দেশে মাদক উৎপাদিত হয় সেসব দেশের চক্রের মধ্যে বাংলাদেশ অবস্থিত। যেমন : দক্ষিণ-পূর্বে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল, থাইল্যান্ড, মিয়ানমার ও লাওসে পপিগাছ (আফিম) উৎপন্ন হয়। আবার উত্তর-পশ্চিমে গোল্ডেন ক্রিসেন্ট পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও ইরান। ফলে এতদঞ্চলের মাদক কারবারের প্রভাব বাংলাদেশকেও প্রভাবিত করে।

এ জন্য সরকারের প্রচেষ্টাও যেমন আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন, তেমনি নিবিড় পর্যবেক্ষণের সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যক্রম শক্তিশালী করা জরুরি।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম বলেন, মিয়ানমারে ওয়া স্টেট নামে একটি স্টেট আছে। সেখানে সাউথ ওয়া ও নর্থ ওয়ার মধ্যে মূলত নর্থ ওয়াতেই এসব মাদক উৎপাদন হয়। সেখানে মিয়ানমার সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। নিয়ন্ত্রণে আছে ‘ওয়া আর্মি’। সেখানে চায়নাদের মালিকানাও আছে। ইয়াবা ও ইয়াবা তৈরির মূল উপাদান এমফিটামিনসহ বিভিন্ন ধরনের মাদকের কাঁচামালসমূহ উৎপাদন করা হয় সেখানে। বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে তারা এই মাদক বিভিন্ন দেশে পাচার করে। বাংলাদেশে বেশি পাচার হয় ইয়াবা। ইউরোপ, আমেরিকায় যায় হোয়াইট সুগার। যেগুলো বিভিন্ন দেশের বড় বড় কার্টেল গ্রুপের (সন্ত্রাসী গ্রুপের) মাধ্যমে বিক্রি হয়। এটাকে দমন করতে হলে আন্তর্জাতিকভাবে করতে হবে, বাংলাদেশেরও কিছু করার নেই। আন্তর্জাতিক মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর আছে, তাদের মাধ্যমে চাইলে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব এবং তৎপরতা প্রয়োজন দেশের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও বিভাগীয় গোয়েন্দা কার্যালয় সমূহের।

এদিকে মাদক রিকভারি দিয়ে ভৌতিক মামলায় হয়রানি আরেক মহাবিপদের নাম

বাংলাদেশের একদল অনুসন্ধানী প্রতিবেদকের দল গত প্রায় ছয় বছর ধরে সারা বাংলাদেশের মাদক মামলার ব্যাকগ্ৰাউন্ড তদন্ত করে জানিয়েছেন এদেশের অধিকাংশ মাদক মামলাই প্রশ্নবিদ্ধ। সরেজমিনে ২পিস ইয়াবা বা ২৫ গ্ৰাম গাঁজা পাবার পরেও পুলিশ ধরে নিয়ে গিয়ে ২০/২৫ পিস ইয়াবাসহ মামলা দিয়ে অথবা দু/চার কেজি গাঁজা বা দু/চারশো পুড়িয়ে হেরোইন দিয়ে চালান করেছে? প্রশ্ন উঠেছে এতো মাদক তারা পায় কোথা থেকে।

অনুসন্ধানে মিলেছে, তারা যেমন সাথে কোন মাদক না পেয়েও মাদক দিয়ে বা যা পাওয়া গেছে তার চেয়ে বেশী করে রিকভারি দিয়ে মামলা দিয়ে থাকে তেমনি তারা লক্ষ লক্ষ পিস ইয়াবা, শতশত কেজি গাঁজা বা হেরোইন অথবা হাজার হাজার বোতল ফেনসিডিল রিকভারি করে সামান্য কিছু রিকভারি দিয়েও মানলা করে থাকে। আর এই যোগ-বিয়োগে পুলিশ প্রশাসনের কাছেই ছুপানো হয়ে যায় কোটি কোটি টাকার মাদকদ্রব্য যা বাজারে বিক্রিও হয় হরদম। বাংলাদেশের অধিকাংশ মালখানাগুলোতে হঠাৎ অভিযান চালিয়ে হিসাব মিলাতে গিয়ে প্রতিবার‌ই হিসাবে গড়মিল মিলেছে আর এতোবড়ো জঘন্য অপরাধের প্রমাণ পাবার পরেও দেখা গেছে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কেবল মাত্র ট্রান্সফার করে শাস্তি দেবার অভিনয়ের অভিপ্রায়! গবেষকরা বলেন, “রক্ষক হয়ে ভঙ্গকের প্রমাণ পাবার পরে ট্রান্সফার করা কোনো শাস্তি হতে পারে না। প্রশাসন ততোদিন প্রশাসনের মাদক ও অপরাধ নিয়ে হেরফের করার অপরাধের সঠিক বিচার করতে পারবে না ততোদিন এদেশ থেকে মাদক আর সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কিছুই করা যাবে না।

তথ্য অনুসন্ধানে মিলেছে DNC এর মাদক মামলার শাস্তি ৪৯.৩৪ শতাংশ এবং খালাস ৫০.৬৬ শতাংশ। জানা গেছে শাস্তির হার আরও বাড়ানোর জন্য অনেক কিছুই পরিবর্তন করা হচ্ছে…

অধুনায় এদেশের মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মাদকের বিষয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর বেশ কিছু প্রমাণ মিলছে। কিছু কিছু উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আগাগোড়াই মাদকের বিরুদ্ধে সোচ্চার বটে কিন্তু অধিকাংশরাই চলছে, “মাদক মানেই নগদ টাকা” -এই মানসিকতা নিয়ে।

 

খেলাধুলায় বাড়ে বল

মাদক ছেড়ে খেলতে চল”

-এই শ্লোগানকে প্রতিপাদ্য করে বাংলাদেশের মাদকের নাশকতার বিরুদ্ধে যে যুদ্ধটি চালিয়ে যাচ্ছেন তা দৃষ্টান্তমূলক। দেশের সকল মানুষ চায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এর কর্মকান্ড হোক দৃষ্টান্তমূলক । সারা দেশের সকল মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের প্রতিটি কর্মচারী ও কর্মকর্তারাও ঘুরে দাঁড়াক।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতিও আহ্বান মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের বিষয়টা তারা সফল করে বাঙালী জাতির ইতিহাসে কালজয়ী অধ্যায় রচনা হোক সরকারের এই দপ্তরটি পরিচিত লাভ করুক আসলেই তারা এদেশের মাদকের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান , আর “যা কেউ পারে নি তা বাংলাদেশ মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর‌ও যে পারবে না”
-একথা‌ সম্পূর্ণ অমূলক।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত বাংলা খবর-২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট